প্রেরিতগণের কার্য-বিবরণ
- ভূমিকা
- ১র্থ অধ্যায়—তাঁর মন্ডলীর জন্য ঈশ্বরের সংকল্প
- ২র্থ অধ্যায়—য় অধ্যায় বারো জনের প্রশিক্ষণ
- ৩র্থ অধ্যায়—৩য় অধ্যায় মহান আদেশ
- ৪র্থ অধ্যায়—অধ্যায় পঞ্চাশত্তমী
- ৫ম অধ্যায়—পবিত্র আত্মার উপহার
- ৬ষ্ঠ অধ্যায়—মন্দির দ্বারে
- ৭ম অধ্যায়—ভন্ডামীর বিরুদ্ধে সতর্কতা
- ৮ম অধ্যায়—মহাসভার সম্মুখে
- ৯ম অধ্যায়—সাতজন পরিচারক
- ১০ম অধ্যায়—খ্রীষ্টের পক্ষে প্রথম সাক্ষ্যমর
- ১১শ অধ্যায়—শমরিয়ায় সুসমাচার প্রচার
- ১২শ অধ্যায়—অত্যাচারী থেকে শিষ্য
- ১৩শ অধ্যায়—প্রস্তুতির দিনগুলো
- ১৪শ অধ্যায়—সত্যান্বেষী
- ১৫শ অধ্যায়—বন্দীত্ব থেকে মুক্তি
- ১৬শ অধ্যায়—আন্তিয়খিয়ায় সুসমাচার প্রচার
- ১৭ অধ্যায়—সুসমাচার প্রচার
- ১৮শ অধ্যায়—পরজাতীয়দের মধ্যে সুসমাচার প্রচার
- ১৯শ অধ্যায়—যিহূদী ও পরজাতীয়
- ২০শ অধ্যায়—ক্রুশকে মহিমান্বিত করা
- ২১শ অধ্যায়—গণ্ডির বাইরে
- ২২শ অধ্যায়—থিষলনীকী
- ২৩শ অধ্যায়—বিরয়া ও আথীনী
- ২৪শ অধ্যায়—করিন্থ
- ২৫শ অধ্যায়—থিষলনীকীয় পত্র
- ২৬শ অধ্যায়—করিন্থ নগরীর আপল্লো
- ২৭শ অধ্যায়—ইফিষ
- ২৮শ অধ্যায়—ক্লেশ ও কষ্টভোগের দিনগুলো
- ২৯শ অধ্যায়—সতর্ক হওয়ার জন্য অনুনয়
- ৩০শ অধ্যায়—প্রেরিতদের কার্য—বিবরণ
- ৩১শ অধ্যায়—বার্ত্তায় মনোযোগী
- ৩২শ অধ্যায়—একটা সংস্কারমুক্ত মণ্ডলী
- ৩৩শ অধ্যায়—কষ্টকর অবস্থার মধ্যে কাজ করা
- ৩৪ অধ্যায়—পবিত্রীকৃত পরিচর্যাকাজ
- ৩৫শ অধ্যায়—যিহূদীদের কাছে পরিত্রাণ
- ৩৬ অধ্যায়—গালাতীয়ায় পদস্খলন
- ৩৭ অধ্যায়—পৌলের যিরূশালেমে শেষ যাত্রা
- ৩৮অধ্যায়—পৌল একজন কারাবন্দি
- ৩৯শ অধ্যায়—কৈসরীয়ায় বিচার
- ৪০ অধ্যায়—কৈসরের কাছে পৌলের আপীল
- ৪১ অধ্যায়—তুমি অল্পেই আমাকে খ্রীষ্টিয়ান করিতে চেষ্টা পাইতেছ
- ৪২ অধ্যায়—সমুদ্রযাত্রা ও জাহাজভঙ্গ
- ৪৩ অধ্যায়—রোমে
- ৪৪ অধ্যায়—কৈসরের পরিজ
- ৪৫ অধ্যায়—রোম থেকে লেখা
- ৪৬ অধ্যায়—স্বাধীনতা
- ৪৭ অধ্যায়—চূড়ান্ত বন্দী
- ৪৮ অধ্যায়—নীরোর সামনে পৌল
- ৪৯ অধ্যায়—পৌলের শেষ পত্র
- ৫০ অধ্যায়—মৃত্যুদন্ড
- ৫১ অধ্যায়—একজন বিশ্বস্ত মেষপালক
- ৫২ অধ্যায়—শেষ পর্যন্ত অবিচল থাকা
- ৫৩ অধ্যায়—প্রিয় যোহন
- ৫৪ অধ্যায়—বিশ্বস্ত সাক্ষি
- ৫৫ অধ্যায়—অনুগ্রহের দ্বারা পরিবর্তন
- ৫৬ অধ্যায়—পাটম
- ৫৭ অধ্যায়—প্রকাশিত বাক্য
- ৫৮ অধ্যায়—মন্ডলীর বিজয়য়োল্লাস