স্বাস্থ্য এবং সুখ
অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষা লাভ
যুবক যুবতীরা জ্ঞানার্জনে যত দ্রুত এবং যতদূর সম্ভব তারা অগ্রসর হোক। তাদের শক্তি যত দূর পর্যন্তবেষ্টন করা সম্ভব, তাদের অধ্যয়নের ক্ষেত্র ততদূর পর্যন্তপ্রসারিত হোক। আর যেমন তারা শিক্ষা লাভ করে, তেমনি তারা তাদের শিক্ষা সহভাগ করুক। এভাবে তাদের মন শৃখলা এবং শক্তি লাভ করবে। তাদের জ্ঞানের ব্যবহারের মাধ্যমেই তাদের শিক্ষার মূল্য নির্ধারিত হবে। অধ্যয়নে অধিক কাল যাপন, যা অর্জিত হয়েছে তার সহভাগের চেষ্টা না করা, বাস্তব উন্নয়নে সাহায্য করার পরিবর্তে বরং তা বাধাস্বরূপ হয়ে দাঁড়ায়। ছাত্র গৃহে এবং বিদ্যালয়ে শিখবে কি করে তার অর্জিত জ্ঞান সহভাগ করতে হয়। তার আহ্বান যা-ই হোক না কেন, সে যাবজ্জীবন একজন শিক্ষা নবীশও হবে এবং শিক্ষাগুরু হবে। এভাবে সে ঈশ্বরে নির্ভর রেখে অবিরত অগ্রসর হবে। যিনি অসীম জ্ঞানের অধিকারী তাঁকে আঁকড়ে ধরে থাকবে, যিনি যুগ যুগ ব্যাপি লুক্কায়িত রহস্য প্রকাশ করতে পারেন, যারা তাঁতে বিশ্বাস করে, তাদের মনের অতীব জটিল সমস্যার সমাধান দিতে পারেন। MHBen 377.5